২০২২ সালের ২৪ ফেব্রুয়ারি ইউক্রেনে পূর্ণমাত্রার সামরিক অভিযান চালাতে সেনাদের নির্দেশ দেন রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন। ওই সময় ইউক্রেনের সাহায্যে এগিয়ে আসে যুক্তরাষ্ট্র ও অন্যান্য পশ্চিমা দেশ।তবে যুদ্ধের শুরুতে ট্যাংকসহ অন্য মারণাস্ত্র দিলেও ইউক্রেনকে যুদ্ধবিমান দিতে রাজি হয়নি কোনো দেশ। কিন্তু ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কি গত বছর থেকে বিমানের জন্য দৌড়ঝাপ শুরু করেন। তার দাবি, যদি যুদ্ধবিমান থাকে তাহলে রুশ বাহিনীকে আটকাতে পারবেন তারা।
যুদ্ধবিমান পাওয়ার পর অবশ্য বড় একটি সাফল্য পেয়েছে ইউক্রেন। দেশটির সেনারা রাশিয়ার কুরস্ক অঞ্চলে প্রবেশ করতে সমর্থ হয় এবং বড় একটি অংশ নিজেদের দখলে নেয়।
এফ-১৬ অত্যাধুনিক যুদ্ধবিমান হওয়ায় এটি চালাতে জানতেন না ইউক্রেনের বিমানবাহিনীর পাইলটরা। এ কারণে প্রথমে তাদের প্রশিক্ষণ দেওয়া হয়। এরপর বিমানগুলো পাঠানো হয়।
যদিও রাশিয়া বলেছে মার্কিনিদের পাঠানো এফ-১৬ যুদ্ধবিমান যুদ্ধের গতিপথ পাল্টাতে পারবে না। এছাড়া যেখানেই এফ-১৬ বিমান দেখা যাবে সেখানেই এগুলো ভূপাতিত করা হবে বলে হুমকি দিয়েছে রুশ বাহিনী।
সূত্র: ওয়ালস্ট্রিট জার্নাল