1. rupandatta998@gmail.com : প্রথম : প্রথম প্রথম
  2. info@www.protam.online : প্রথম :
শুক্রবার, ২২ অগাস্ট ২০২৫, ০৩:৪০ অপরাহ্ন
বিজ্ঞপ্তি :
জরুরী সাংবাদিক নিয়োগ চলছে আপনার কাছে একটি দুর্দান্ত সুযোগ! "---" সংবাদপত্রে জরুরী ভিত্তিতে সাংবাদিক নিয়োগ চলছে।
শিরোনাম :
আনোয়ারায়  নারী-পুরুষের ওপর হামলা, থানায় মামলা সম্প্রীতি ভবন’আমাদের এই ঐতিহ্যকে আরও প্রসারিত করবে: ড. ইউনূস আমরা বুদ্ধের নীতি অনুসারে দেশকে গড়ে তুলতে চাই:সেনা প্রধান আশরাফ উদ্দিন সিকদার বরুমচড়া শহীদ বশরুজ্জমান উচ্চ বিদ্যালয়ের সভাপতি নির্বাচিত সিলেট অনলাইন প্রেসক্লাবের ঈদ পুনর্মিলনী অনুষ্ঠিত ব্রাইট বাংলাদেশ ফোরামের বাস্তবায়নে চট্টগ্রামে “ক্লাইমেট স্ট্রাইক ২০২৫” উদযাপিত মঙ্গল’ বাদ দিয়ে শোভাযাত্রার নামকরণ করা হয়েছে ‘বর্ষবরণ আনন্দ শোভাযাত্রা’ ফিলিস্তিনের গাজায় বর্বরোচিত নৃশংসতার প্রতিবাদে সিলেট মহানগর বিএনপির র‌্যালি ও সমাবেশে আনোয়ারায় রফিক ফয়েজ ফাউন্ডেশনের শিক্ষা সামগ্রী পেল ৩শতাধিক শিক্ষার্থী ফিলিস্তিনে গণহত্যার প্রতিবাদে সিলেট অনলাইন প্রেসক্লাবের মানববন্ধন

আনোয়ারায় ওয়ারিশ সনদ বানিজ্যে জড়িত অনেক ইউপি সদস্য

  • প্রকাশিত: রবিবার, ১ সেপ্টেম্বর, ২০২৪
  • ৩১৫ বার পড়া হয়েছে

প্রথম ডেক্স –

স্থানীয় সরকার (ইউনিয়ন পরিষদ) আইন-২০০৯-এর স্পষ্টতায় একজন নাগরিক কত টাকা দিয়ে সেবা পাবেন, তা নির্ধারণ করাই আছে । তারপরও ইউপি চেয়ারম্যানের কাছ থেকে নাগরিক সনদ, চারিত্রিক সনদ, জন্মনিবন্ধন, মৃত্যুনিবন্ধন এসব সনদ নিতে গেলে খুব সহজেই নিতে পারে সরকার নির্ধারিত ফি দিয়ে। পরবর্তীতে সরকার একটি আদেশের মাধ্যমে বেশ কয়েকটি সেবাকে ফ্রী করে দেই। তার মধ্যে ওয়ারিশ সনদ অন্যতম।কিন্তু সেই আদেশকে একপ্রকার অমান্য করে বিশেষ করে আনোয়ারার বিভিন্ন ইউনিয়নে চেয়ারম্যানদের পাশাপাশি ইউপি সদস্যরাও হাতিয়ে নিয়েছেন হাজার হাজার টাকা। কোন ওয়ারিশ সনদ নিতে হলে প্রথমেই ইউনিয়ন পরিষদে আবেদন করতে হয়।আবেদন করার পর সেটি স্থানীয় ইউপি সদস্য তদন্ত করে পূর্ণাঙ্গ একটি সুপারিশ করে রিপোর্ট দেই। সেই সুপারিশ এর উপর ভিত্তি করেই ইউপি চেয়ারম্যান ওয়ারিশ সনদ প্রদান করেন। আর এই সুপারিশ দেওয়ার সুযোগ নিয়ে প্রকার ভেদে বিভিন্ন সময় ইউপি সদস্যরা সর্বনিম্ন পাঁচ, বিশ হাজার টাকা থেকে শুরু করে সর্বোচ্চ পঞ্চাশ টাকার টাকা পর্যন্ত। অনেক ক্ষেত্রে টাকার অঙ্কটা লাখ টাকাও ছাড়িয়ে যায় বলে জানিয়েছেন ভুক্তভোগীরা। অনেক ক্ষেত্রে ইউপি সদস্যরা ইউপি চেয়ারম্যান এর বাইরে কথা বলতে পারেনা তাই অনেকটা বাধ্য হয়েও চেয়ারম্যান এর হুমকি ধমকিতে তারা চেয়ারম্যান এর কথামতো সুপারিশ করতে বাধ্য হন। আনোয়ারা উপজেলার ১১টি ইউনিয়নের মধ্যে চার পাঁচটি ইউনিয়নের ইউপি সদস্যরা চেয়ারম্যান এর কথার বাইরে যেতে পারেনা।এটা নিয়ে অনেক ইউপি সদস্যদের মধ্যে রয়েছে চাপা ক্ষোভ। টানেল এবং আনোয়ারাকে শিল্পাঞ্চল ঘোষণা করার পর থেকে জায়গার মূল্য বৃদ্ধি পাওয়ায় ওয়ারিশ সনদ নিয়ে বানিজ্য শুরু করে কয়েকজন ইউপি চেয়ারম্যান। আর যেহেতু ইউপি সদস্যদের সুপারিশ প্রয়োজন হয় তাই অনেক সময় ইউপি সদস্যদের বাধ্য করেন ইউপি চেয়ারম্যানরা। আবার অনেক সময় চেয়ারম্যান ও ইউপি সদস্য মিলে এই ওয়ারিশ সনদ বানিজ্যে লিপ্ত হয় । অবস্থার উপর নির্ভর করে তখন ওয়ারিশ সনদ নিতে সেই ভুক্তভোগীকে দিতে হয় বিপুল অংকের টাকা। আর হয়রানি কিংবা অন্য যেকোন কারনে তারাও চেয়ারম্যান আর ইউপি সদস্যদের এর চাহিদা অনুযায়ী টাকা দিতে বাধ্য হন। এই নিয়ে আনোয়ারার অনেক ইউনিয়নের বাসিন্দাদের মনে চাপা ক্ষোভ রয়েছে। কিন্তু এতোদিন সেসব চেয়ারম্যানদের ক্ষমতার ভয়ে তাদের চুপ থাকতে হয়েছিল। আর সেসব চেয়ারম্যানরা তাদের অবৈধ ক্ষমতার জোরে শুধুমাত্র ওয়ারিশ সনদ বানিজ্য করেই কোটি টাকার মালিক আর তাদের সাথে কিছু ইউপি সদস্যরা হয়েছে লাখো পতি। আর গুটি কয়েক ইউপি চেয়ারম্যান আর সদস্যদের কারনে এখনো অনেক ভুক্তভোগীরা সীমাহীন দুর্ভোগ পোহাচ্ছে।

সংবাদটি শেয়ার করুন

আরো সংবাদ পড়ুন

পুরাতন সংবাদ পড়ুন

সোম মঙ্গল বুধ বৃহ শুক্র শনি রবি
১০১১১২১৩১৪
১৫১৬১৭১৮১৯২০২১
২২২৩২৪২৫২৬২৭২৮
২৯৩০  
© সমস্ত অধিকার সংরক্ষিত
ওয়েবসাইট ডিজাইন : ইয়োলো হোস্ট