এ বিষয়ে ফারিণ আরও বলেন, আওয়ামী লীগ সরকার পতনের পর বাংলাদেশ থেকে ভারতের ভিসা জটিলতা তৈরি হয়েছে। ভিসা পেতে সময় লাগছে। নির্ধারিত নভেম্বর মাসে শুটিং শুরু করা না গেলে সমস্যা। কারণ, ওই সময় শুটিং শুরু করা না গেলে দেব ও মিঠুন চক্রবর্তীর শিডিউল পাওয়া যাবে না। কিন্তু সঠিক সময়ে বাংলাদেশ থেকে ভিসা পাওয়াও অনিশ্চিত। এসব কারণে সিনেমাটিতে কাজ করা হচ্ছে না।
এদিকে ফারিণ জানান, সিনেমাটির কাজ বাতিল করার কারণে ওই একই শিডিউলে নতুন একটি ওটিটির কাজ হাতে নিয়েছেন। তিনি বলেন, সিনেমাটির কারণে অনেক কাজই ছাড়তে হয়েছে। কিন্তু শেষ পর্যন্ত সিনেমাটি করছি না। ওই শিডিউলে নতুন একটি ওটিটির কাজ হাতে নিয়েছি। এটিও একটি বড় বাজেটের কাজ।
এর আগে ‘পাত্রী চাই’ নামে কলকাতার আরেকটি সিনেমাতে কাজের কথা ছিল ফারিণের। সেটিও গত বছর বাতিল হয়েছে।
প্রথম/আরডি