1. rupandatta998@gmail.com : প্রথম : প্রথম প্রথম
  2. info@www.protam.online : প্রথম :
শুক্রবার, ২২ অগাস্ট ২০২৫, ০১:৫২ অপরাহ্ন
বিজ্ঞপ্তি :
জরুরী সাংবাদিক নিয়োগ চলছে আপনার কাছে একটি দুর্দান্ত সুযোগ! "---" সংবাদপত্রে জরুরী ভিত্তিতে সাংবাদিক নিয়োগ চলছে।
শিরোনাম :
আনোয়ারায়  নারী-পুরুষের ওপর হামলা, থানায় মামলা সম্প্রীতি ভবন’আমাদের এই ঐতিহ্যকে আরও প্রসারিত করবে: ড. ইউনূস আমরা বুদ্ধের নীতি অনুসারে দেশকে গড়ে তুলতে চাই:সেনা প্রধান আশরাফ উদ্দিন সিকদার বরুমচড়া শহীদ বশরুজ্জমান উচ্চ বিদ্যালয়ের সভাপতি নির্বাচিত সিলেট অনলাইন প্রেসক্লাবের ঈদ পুনর্মিলনী অনুষ্ঠিত ব্রাইট বাংলাদেশ ফোরামের বাস্তবায়নে চট্টগ্রামে “ক্লাইমেট স্ট্রাইক ২০২৫” উদযাপিত মঙ্গল’ বাদ দিয়ে শোভাযাত্রার নামকরণ করা হয়েছে ‘বর্ষবরণ আনন্দ শোভাযাত্রা’ ফিলিস্তিনের গাজায় বর্বরোচিত নৃশংসতার প্রতিবাদে সিলেট মহানগর বিএনপির র‌্যালি ও সমাবেশে আনোয়ারায় রফিক ফয়েজ ফাউন্ডেশনের শিক্ষা সামগ্রী পেল ৩শতাধিক শিক্ষার্থী ফিলিস্তিনে গণহত্যার প্রতিবাদে সিলেট অনলাইন প্রেসক্লাবের মানববন্ধন

সবজি-ফল চাষেও সফল স্কুলশিক্ষক কামাল হোসেন

  • প্রকাশিত: মঙ্গলবার, ২২ অক্টোবর, ২০২৪
  • ১৪৭ বার পড়া হয়েছে

বরিশাল: 

জমির এক অংশ থেকে তোলা হচ্ছে সবজি, আরেক অংশে নতুন করে রোপণ হচ্ছে চারা। একদিকে সবজির বাগান, অন্যদিকে কুল ও থাই মাল্টার বাগান।

এভাবেই পরিকল্পিতভাবে মিশ্র পদ্ধতিতে সবজি ও ফলের বাগান করে সফলতা পেয়েছেন বরিশালের গৌরনদী উপজেলার সবজির গ্রাম হিসেবে পরিচিত খাঞ্জাপুরের এইচ এম কামাল হোসেন। পেশায় তিনি একজন স্কুলশিক্ষক।

এই প্রতিবেদক সম্প্রতি গিয়ে দেখতে পান, কামাল হোসেনের ক্ষেতের একপাশে সারিবদ্ধ সবজি গাছে শোভা পাচ্ছে বেগুন, শসা, করলা ও পেঁপে। আরেক পাশে শ্রমিকেরা রোপণ করে যাচ্ছেন লাউ, কুমড়া, টমেটো ও বোম্বাই মরিচের গাছ।

এ ছাড়াও রয়েছে কমলা ও থাই মাল্টার বাগান। সবজি গাছের সারির মধ্যে আবার উঁকি দিচ্ছে লাল শাক ও পালং শাক। ইতোমধ্যে পাইকারি ও খুচরা বাজারে বিক্রি শুরু হয়েছে তার জমির বেগুন, শসা, করলা, পেঁপে, লাল শাক ও পালং শাক।

কথা বলে কামাল হোসেন বলেন, ছোটবেলা থেকে কৃষি কাজের প্রতি আগ্রহী হওয়ার কারণে শিক্ষকতার পাশাপাশি গত চার বছর ধরে সবজি, কুল ও থাই মাল্টার বাগান শুরু করি। এ জন্য নিজের দুই একর জমির সঙ্গে আরও তিন একর জমি লিজ নিই।

তিনি বলেন, আগে ধারণা কম থাকলেও কৃষি অফিসের মাঠ কর্মকর্তাদের পরামর্শ ও প্রশিক্ষণ নিয়ে সঠিক সময়ে চাষপদ্ধতি শিখে ফেলি। এ কারণে সবজিসহ ফল বাগান করে সফলতা পেয়েছি।

তিনি আরও বলেন, খামার তৈরি, সবজির বীজ-চারা কেনা, শ্রমিকদের মজুরিসহ সব মিলিয়ে বছরে ১০ লাখ টাকা খরচ হয়। খরচ বাদ দিয়েও সব মিলে মাসে লাখ টাকা আয় হয়।

উপ-সহকারী কৃষি কর্মকর্তা দীপংকর বাড়ৈ বলেন, কামাল হোসেন শিক্ষকতার পাশাপাশি খাঞ্জাপুর গ্রামের একজন আদর্শ কৃষক হিসেবে পরিচিত। সবজি ও ফল বাগান করে তিনি সফলতা পেয়েছেন। তাকে অনুসরণ করে অনেকেই এখন সবজি ও ফল বাগান করতে আগ্রহী হয়ে উঠছেন।

উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা মো. সেকেন্দার শেখ জানান, নতুন কৃষি উদ্যোক্তা তৈরি করার জন্য উপজেলা কৃষি অফিস সার্বিকভাবে কাজ করে যাচ্ছে। মাঠপর্যায়ে কৃষকদের পাশে থেকে পরামর্শ দেওয়ার জন্য মাঠ কর্মকর্তারা কাজ করে যাচ্ছেন। এ কারণে সঠিক সময়ে কৃষকদের সঠিক পরামর্শ দেওয়ায় আগের চেয়ে বর্তমানে কৃষিকাজ করে লাভবান হচ্ছেন কৃষক।

প্রথম/আরডি

সংবাদটি শেয়ার করুন

আরো সংবাদ পড়ুন

পুরাতন সংবাদ পড়ুন

সোম মঙ্গল বুধ বৃহ শুক্র শনি রবি
 
১০১১১২
১৩১৪১৫১৬১৭১৮১৯
২০২১২২২৩২৪২৫২৬
২৭২৮২৯৩০৩১  
© সমস্ত অধিকার সংরক্ষিত
ওয়েবসাইট ডিজাইন : ইয়োলো হোস্ট